Thu. Mar 23rd, 2023

কিলিয়ান এমবাপ্পে নিয়ে স্ট্যাটাস
মাত্র ২ মিনিটেই এলোমেলো আর্জেন্টিনা। ২ গোল করে ৭৯ মিনিট এগিয়ে থেকেও দুই মিনিটে ২ গোল খেয়ে বসে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। পেনাল্টি থেকে গোল করার মাত্র ১ মিনিট ব্যবধান গোল করে ফ্রান্সকে (২-২) সমতায় ফেরান কিলিয়ান এমবাপ্পে।

তুমরা যারা এমবাপ্পেরে খুজছ এখন দেইখা লও এমবাপ্পে কই। এক এমবাপ্পে ই পুরো আজেন্টিনার বিত দূবল কইরা ২ ডা বইরা দিল এখন কই তুমরা অনেক ত কইছিলা লাইনে থাকতাম আছি আমরা এখন তোমরা থাইকএমবাপ্পে তাঁর সময়ের সেরা খেলোয়াড় কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু এইবার বিশ্বকাপ যদি মেসির হাতছাড়া হয় তাইলে মে বি বিশ্বকাপ জিতেও সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের মনোকষ্টের কারণ হবে সে! ইভেন যারা খেলা বুঝে এবং মেসির রিয়্যাল ফ্যান না তাদের কাছেও কিঞ্চিৎ অপ্রিয় হয়ে থাকবে কিলিয়ান।

অন্যদিকে আর্জেন্টিনা ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে ৩৬ বছর পর বিশ্বজয়ের স্বপ্ন দেখছিল। স্বপ্ন দেখছিলেন লিওনেল মেসিও। কিন্তু বোতলবন্দী কিলিয়ান এমবাপ্পে যেন গ্রিক রূপকথার মতো ঠিক ছাই থেকে ফিনিক্স পাখির হয়ে জেগে ওঠলেন। ৭৯ মিনিট পর্যন্ত যাকে অসহায় মনে হচ্ছিল। সেই তিনিই দুই মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল করে বদলে দিলেন ফাইনালের চিত্রনাট্য। ম্যাচে ফিরল ফ্রান্স ফাইনাল যেন একেই বলে! লুসাইল স্টেডিয়ামে নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর ২-২ গোলের সমতা থাকায় খেলা গড়াল অতিরিক্ত সময়ে।

মহান ষোলই ডিসেম্বর উপলক্ষে আপনারা যারা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ফেসবুকবাসীদের উদ্দেশ্যে জানাতে চান অথবা সকল বাঙ্গালীদের কে জানাতে চান তাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে 16ই ডিসেম্বর উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা প্রদান করা হলো। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আপনারা যখন এই ধরনের শুভেচ্ছা আপলোড করবেন তখন এই শুভেচ্ছা অনেকেই জানতে পারবে এবং বর্তমান সময়ের শিশুরা আমাদের অতীত সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে জানতে পারবেন।

বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে শিশুদের বিচরণ বেশি হওয়ার কারণে তারা যদি এ বিষয়ে নিজেদেরকে আপডেট রাখতে পারে তাহলে সেটা অনেক ভালো হবে। ১৬ই ডিসেম্বরের শুভেচ্ছা আমরা আপনাদের জন্য ছবি আকারে এবং বিভিন্ন লিখিত তথ্যের ভিত্তিতে এখানে প্রদান করলাম এবং আপনাদের জন্য এই ধরনের শুভেচ্ছা প্রদান করার কারণে আপনারা এগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আপলোড করতে পারবেন। তাই এই পোস্টের নিচের দিকে গিয়ে আপনারা ১৬ই ডিসেম্বরের শুভেচ্ছা অথবা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

১৬ই ডিসেম্বর বাঙালি জাতীয় জীবনে একটি বিশেষ দিন এবং এই দিনের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের বিজয় দিবসকে নিশ্চিত করতে পারি। অনেকের পরিবার এবং আত্মীয়-স্বজন নিজেদের জীবনের ত্যাগের বিনিময়ে আমাদের এই বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছে এবং স্বাধীন সার্বভৌম দেশ ১৬ই ডিসেম্বর নিজেকে বিজয় হিসেবে স্বীকার করে। ১৬ই ডিসেম্বরের যে বিজয় আনন্দ সেটা অর্জন করার জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে যা কখনোই পূরণ হবার নয়। তাই ১৬ই ডিসেম্বর সম্পর্কে আমরা যদি জানতে চাই তাহলে একটু পেছনে আমাদেরকে যেতে হবে এবং কিভাবে এই বিজয় দিবসটি আমাদের জাতীয় জীবনে আসলেও সে বিষয়ে জানতে অবশ্যই অতীতের কাহিনী গুলো আমাদেরকে জানা লাগবে।

আমাদের এই দেশ একসময় ব্রিটিশদের পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ ছিল এবং তারা যা বলতো সেভাবেই আমাদের দেশ পরিচালিত হতো। ব্রিটিশদের শাসন ব্যবস্থা থেকে আমাদের দেশকে পুরোপুরিভাবে মুক্ত করা হয় এবং আমাদের দেশটি পূর্ব পাকিস্তান নামক একটি দেশে পরিণত হয় যা পশ্চিম পাকিস্তানিরা নিজেদের ইচ্ছামত করে আবার শাসন করা শুরু করে। আমাদের দেশের সম্পদ ব্যবহার করে অথবা আমাদের দেশের শ্রম শক্তিকে কাজে লাগিয়ে যখন তারা বড়লোক হচ্ছে অথবা তাদের স্বার্থ সিদ্ধি করছে তখন আমাদের অবস্থার কোন পরিবর্তন হচ্ছে না এবং আমরা প্রত্যেকটি পদে পদে বঞ্চিত হচ্ছে এবং পরাধীনতার আর এক শিকলে নিজেদেরকে জড়িয়ে ফেলছি।

দেশের সম্পদ ব্যবহার করে এবং দেশের শ্রম শক্তিকে ব্যবহার করে যখন অন্য একটি দেশ ঠিকই ফুলে ফেঁপে উঠছে এবং আমাদের হাতে যখন ক্ষমতা হস্তান্তর করা হচ্ছে না তখন সহায়কভাবে কখনোই তা স্বাধীন জাতি হিসেবে মেনে নেবে না। তাই এদেশের মাটিতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকে এবং মানুষজন বারবার তাদের নিজেদের জীবনকে বিসর্জন করতে থাকে। নিজেদের জীবনকে এভাবে ত্যাগ স্বীকার করার মধ্য দিয়ে যখন আমরা সকল পদ্ধতি বুঝতে পারলাম এবং আমাদেরকে দমিত করে রাখার জন্য যে ধরনের পদ্ধতি তারা ব্যবহার করতে শুরু করলো তাতে করে আমাদের স্বাধীনতার প্রয়োজন হল। আর স্বাধীনতা অর্জন করার জন্য আমাদেরকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হলো মহান মুক্তিযুদ্ধে।